বর্তমান বাংলা টুয়েন্টিফোর ডেস্কঃ শিক্ষক যখন নিজেই চুল কাটার দায়িত্ব নেন। শিক্ষক যখন নিজের পছন্দের ছেলেদের ছাত্র সংগঠনের নেতৃত্বে আনেন সিন্ডিকেটের গঠনের মাধ্যমে।
শিক্ষক যখন নিজের পছন্দের লোক দিয়ে যুব সংগঠনের কমিটি আনতে সিন্ডিকেট করেন। শিক্ষক যখন নিজের লালসার জন্য ছাত্র-ছাত্রীদেরকে দিয়ে নিজের ছাত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা করেন।
শিক্ষক যখন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের টাকা আত্মসাৎ করেন।
তখনই এই সমাজ ব্যবস্থা অধঃপতনের শেষ চুড়ায় চলে যায়। অথচ একজন আদর্শ শিক্ষক সকলের কাছে সম্মানিত ব্যক্তি হিসেবে আজীবন থাকার কথা। যারা রায়পুরে শিক্ষার্থীদের চুল কাটায় শিক্ষকের হাতে হাতকড়া পরানোর ঘটনায় জাত গেলো বলে চিৎকার শুরু করেছেন, তাদেরকে বলছি- শিক্ষকের দায়িত্ব নিশ্চয়ই নিজের হাতে বিদ্যালয়ের ভিতরে ছাত্রদের চুল কাটা নয়। শিক্ষকের অাদেশ শিক্ষার্থীরা কেনো মানবে না? যদি তিনি আদর্শিক শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
লেখকঃ সদস্য, লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামী লীগ, সাবেক সাধারন সম্পাদক,লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রলীগ, অন্যতম পৃষ্ঠপোষক, করোনাকালীন স্বেচ্ছাসেবীদের লাশ দাফন টিম।